বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের মাননীয় সংসদ সদস্য, বীর মুক্তিযোদ্ধা জনাব মোহাম্মাদ আবদুল্লাহ ৮ই আগস্ট, ১৯৫৬ইং সালে লক্ষ্মীপুর জেলায় জন্মগ্রহন করেন। তিনি মৃত হাজী এছহাক মিয়া এবং মৃত ফিরোজা বেগম এর পরিবারের জ্যেষ্ঠ সন্তান।তিনি চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয় থেকে বি,এ (সম্মান) ডিগ্রি অর্জন করেন।শিক্ষাগত জীবন থেকেই তিনি বঙ্গবন্ধুর আদর্শে অনুপ্রাণিত ও আওয়ামীলীগের রাজনীতির সাথে সরাসরি সম্পৃক্ত। বর্তমানে জনাব মোহাম্মাদ আবদুল্লাহ বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ মনোনীত বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের একজন মাননীয় সংসদ সদস্য এবং নির্বাচনী এলাকা ২৭৭, লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি-কমলনগর উপজেলা) এর প্রতিনিধি।ব্যক্তিগত ও সামাজিক জীবনে তিনি অগণিত উন্নয়নমূলক কার্যক্রমের সাথে জড়িত আছেন।
২৭৭, লক্ষ্মীপুর-৪ (রামগতি-কমলনগর উপজেলা)
বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ
ব্লক-৪, রুম নং-৪০৩,ন্যাম ভবন,
মানিক মিয়া এভিনিউ, শেরেবাংলা নগর, ঢাকা
টেলিফোন : +৮৮-০২-৮৮১০৮১৬
গ্রাম: বড়খেরী, পোষ্ট: রামগতির হাট,
উপজেলা: রামগতি, জেলা: লক্ষ্মীপুর
বি,এ (সম্মান)
বাংলা, ইংরেজী
USA | ব্যবসার উদ্দেশে | ১৯৯৫ |
UK | ব্যবসার উদ্দেশে | ২০০১ |
Canada | ব্যবসার উদ্দেশে | ১৯৮৯ |
HongKong | ব্যবসার উদ্দেশে | ১৯৮৭ |
China, Bangkok, India, Japan, France, Taiwan Etc.
সমাজ সেবা
পরিচালক : এক্সিম ব্যাংক লিঃ, ঢাকা।
ব্যবস্থপনা পরিচালক : নাসা কন্সট্রাকসন লিমিটেড, ঢাকা।
উপদেষ্টা : অলিভিন লিমিটেড, ঢাকা
চেয়ারম্যান : ওয়ার্ল্ডলাস্ক, হংকং
NASSA- TAIPEI TEXTILE MILLS LTD.
NASSA- TAIPEI SPINNERS LTD.
NASSA- TAIPEI DENIMS MILLS LTD.
NASSA- SPINNING LTD.
NASSA- SPINNERS LTD.
STARLIGHT KNITWEAR LTD.
SUN – SEEDS APPAREL LTD.
NASSA BASICS LTD.
NASSA – APPARELS LTD.
NASSA – KNIT LTD.
NASSA – FASHION LTD.
NEW WORLD APPEARANCE LTD.
NATIVE PACKAGES LTD.
WESTERN DRESSES LTD.
MAM GARMENTS LTD.
A. J. SUPER GARMENTS LTD.
NASSA SAND BLAST
NASSA WASH LTD.
NASSA BASICS WASH LTD.
KIMIA WASH LTD.
LIZ WASH LTD.
NASSA EMBROIDERY LTD.
KIMIA EMBROIDERY LTD.
রামগতি ও কমলনগরে নদী ভাঙ্গা রোধে ব্যক্তিগত উদ্যোগে বালু বস্তা বাঁধ ও জংলা বাঁধ নির্মাণ।
প্রতিষ্ঠাতা-রামগতি উপকূলীয় নদীভাঙ্গা সমবায় সমিতি।
প্রতিষ্ঠাতা-মাহমুদা বেগম জুনিয়র উচ্চ বিদ্যালয়।
প্রতিষ্ঠাতা-ফিরোজা বেগম হাফেজিয়া মাদ্রাসা।
প্রতিষ্ঠাতা-হাজী এছহাক মিয়া নূরাণী মাদ্রাসা।
স্কুল, কলেজ, মাদ্রাসা, মসজিদ ও মন্দির প্রতিষ্ঠা ও উন্নয়নে আর্থিক সহযোগিতা প্রদান।
গরীব ছাত্র ছাত্রীদের পড়ালেখায় আর্থিক সহযোগিতা প্রদান।
নদীভাঙ্গা লোকদের পূর্ণবাসনকল্পে নিজ উদ্যোগে কলোনী নির্মান।
শীতার্ত ও গরীব মানুষদের মাঝে বস্ত্র বিতরণ।
ব্যবসার ক্ষেত্রে গার্মেন্টস্ রপ্তানীতে তিন বার WAL-MART & K-MART buyer থেকে Vendor of the Year পুরস্কৃত।
১.আজীবন সদস্য-লক্ষ্মীপর জেলা সমিতি, ঢাকা।
২.আজীবন সদস্য – দিশারী সংঘ, রামগতি, লক্ষ্মীপুর।
৩.উত্তরণ সাংস্কৃতিক গোষ্ঠির প্রতিষ্ঠাতা এবং আজীবন সদস্য।
৪.উপদেষ্টা-ঢাকাস্থ রামগতি সমবায় সমিতি।
৫.উপদেষ্টা-ঢাকাস্থ রামগতি উপজেলা সমিতি।
১. জমিদারহাট-আজাদনগর সড়কের অবশিষ্ট অংশ উন্নয়ন(চে-৯২০০-১০২০০ মিঃ)
২. দরবার রোড উন্নয়ন (চে-১৫৪০-২৫৪০মিঃ)
৩. রশিদিয়া রোড (চে-৩৬০০-৪৬০০মিঃ)
৪. হাজী আহম্মদিয়া রোড (চে-০০-১০০০মিঃ)
৫. হাজী ইসাক রোড(চে-০০-১০০০মিঃ)
৬. উত্তর বড়খেরী রোড (চে-০০-১১০০মিঃ)
৭. বর্ডার- মুন্সিরহাট রোড (চে-০০-১০০০মিঃ)
৮. হাইদার আলী দুলাল রোড(চে-০০-১০০০মিঃ)
৯. মুন্সিরহাট রোড(চে-৫০০-১৫০০মিঃ)
১০. গনি রমিজ আলম রোড (চে-৮১৫০-৯১৫০মিঃ)
১১. চর বসু রোড (চে-০০-১০০০মিঃ)
১২. আমানিয়া রোড (চে-০০-১০০০মিঃ)
১৩. ইসলামিয়া রোড ( চে-০০-১০০০মিঃ)
১০. গনি রমিজ আলম রোড (চে-৮১৫০-৯১৫০মিঃ)
১১. চর বসু রোড (চে-০০-১০০০মিঃ)
১২. আমানিয়া রোড (চে-০০-১০০০মিঃ)
১৩. ইসলামিয়া রোড ( চে-০০-১০০০মিঃ)
১৪. পাতাবুনিয় রোড ( চে-৩০০-১৩০০মিঃ)
১. পাটারীর হাট রোডে ব্রীজ নির্মান (৩০মিঃ)
২. দোপরা খালের উপর বক্স কালর্ভাট নির্মান (আব্দুল ওয়াহেদ মিয়ার বাড়ির পাশে গাজী-লক্ষ্মী-আফজল শাখা রোড) (২.০০মিঃ)
৩. দোপরা খালের উপর বক্স কালর্ভাট নির্মান (আব্দুল ওয়াহেদ মিয়ার বাড়ির পাশে গাজী-লক্ষ্মী-আফজল শাখা রোড) (২.০০মিঃ)
৪. কলোনী খালের উপর বক্স কালর্ভাট নির্মান( কলোনী রোড) (৪.০০মিঃ)
৫. শাখা শনি রোডে বক্স কালর্ভাট নির্মান (আব্দুল ওয়াহেদ মিয়ার বাড়ির পাশে) (১.৫০মিঃ)
৬. টুমচর টি সি রোডের উপর বক্স কালর্ভাট নির্মান (১.৫০মিঃ)
৭. দরবেশ আলী রোডে বক্স কালর্ভাট নির্মান (মোক্তার এর বাড়ির পাশে) (২.০০মিঃ)
৮. টি সি রোডে বক্স কালর্ভাট নির্মান (বাত্তির খালে উপর) (৬.০০মিঃ)
৯. মুকবুল বেপারী রোডে বক্স কালর্ভাট নির্মান ( কাছিয়ার খালের উপর) (৮.০০মিঃ)
১০. সুইচ গেইট রোডে বক্স কালর্ভাট নির্মান (সুইচ খালের উপর) (২.০০মিঃ)
১১. জাহের রোডে বক্স কালর্ভাট নির্মান (দলির খালের উপর) (৫.০০মিঃ)
১২. স্টিল ব্রীজের পাশে বক্স কালর্ভাট নির্মান (গিয়াস উদ্দিনের বাড়ির পাশে) (২.০০মিঃ)
১৩. চর কলাকোপা জাহের রোডে বক্স কালর্ভাট নির্মান (ডুবাই বাড়ির পাশে) (২.০০মিঃ)
১৪. জমিরের বাড়ির পাশে বক্স কালর্ভাট নির্মান (৩.০০মিঃ)
১৫. হাজী আলী আজম রোডে বক্স কালর্ভাট নির্মান ( হাজী আবুল কালামের বাড়ির পাশে) (২.০০মিঃ)
১৬. ভুলুয়া নদীর উপর বক্স কালর্ভাট নির্মান (হাজী আমানের বাড়ির পাশে) (২.০০মিঃ)
১৭. হাজী আমান উদ্দিন রোডে বক্স কালর্ভাট নির্মান ( ইসমাইল হাজী বাড়ির সামনে) (২.০০মিঃ)
১. দরবার রোড (৩.৯০কিঃমিঃ)
২. হাজিরহাট-মাতাব্বর নগর-কাদের পন্ডিতেরহাট-মুন্সিরহাট-চারুবতি-ভবানিগঞ্জ রোড (১৫.৩৮ কিঃমিঃ)
৩. বাংলা বাজার-চর সেকান্তর-সুফিরহাট রোড (১০.২০কিঃমিঃ)
৪. শনি রোড (৫.০০কিঃমিঃ)
৫. তোরাবগঞ্জ-মতিরহাট রোড (৯.৩০কিঃমিঃ)
৬. করুনা নগর-ফজুমিয়ার হাট
১. গাইমার খাল পুনঃখনন স্কীম (জংশর কোম্পানীর বাড়ীর পুল হইতে পাটারী হাট পুল পর্যন্ত)
২. লুধুয়া খাল পুনঃখনন স্কীম (ডাঃ ওবায়েদুল হক চেয়ারম্যানেরর বাড়ীর পিছন থেকে আনিছুল হক হাওলাদার বাড়ী পর্যন্ত)
৩. এম পির খাল পুনঃখনন স্কীম (সিএন্ড বি রোড হইতে পশ্চিম দিকে ছাগলা ব্যাপারী বাড়ীর দরজা পর্যন্ত)
৪. চর বসু ঝান্ডার খাল পুনঃখনন স্কীম (বি এ ডি সি কর্তৃক খনন কাজের পর থেকে আন্ডার চর পর্যন্ত)
৫. কাটাখালি খাল পুনঃখনন স্কীম (ভূলুয়া নদী হইতে নোয়াখালী সদর সীমানা পর্যন্ত)
৬. মুছার খাল পুনঃখনন স্কীম (রফিক ডাক্তারের বাড়ী হইতে ইসলামগঞ্জ বাজার পর্যন্ত)
৭. এজাহার মিয়ার মিধ্যার বাড়ীর সংলগ্ন সরকারী খাস পুকুর পুনঃখনন স্কীম.
৮. জয় বাংলা খাল পুনঃখনন স্কীম (মতির হাটের পূর্ব পার্শ্বের ব্রীজ থেকে জয়নাল মেম্বারের বাড়ী পর্যন্ত)
৯. এম পির খালে শাখা খাল পুনঃখনন স্কীম (ইউসুফ স্বর্ণকারের বাড়ী হইতে এম পির খাল পর্যন্ত)
১০. এম পির খাল পুনঃখনন স্কীম (জারির দোনা হইতে উত্তর পূর্ব দিকে নুরনবী চৌধুরী বাড়ী পর্যন্ত)
১১. কচ্চবিয়া খাল পুনঃখনন স্কীম (জারির দোনা খাল হতে উত্তর দিকে বৃন্দাবন স্কুল পর্যন্ত)
১২. বোয়ালিয়া খাল পুনঃখনন স্কীম (হালিম মাঝির বাড়ীর পূর্ব দিকে বাবু হাওলাদার বাড়ীর উত্তর দিকে রহমানের বাড়ী পর্যন্ত)
১৩. পাতাবুনিয়া খাল পুনঃখনন স্কীম (মেলকার বাড়ী হইতে পূর্ব দিকে ইউসুফ মাষ্টারের খামার বাড়ী পর্যন্ত)
১. মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত সহযোগীতায় ও অনুকম্পায় মেঘনা ভাঙ্গন রোধকল্পে ১৯৮ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদিত হয়।
২. দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই সরকারীভাবে ২০১৩-২০১৪ অর্থ-বছরে ১৪০মেঃটন ও ২০১৪-২০১৫ অর্থ-বছরে ৩০০ মেঃটন বরাদ্দকৃত টি আর প্রকল্পের আওতায় গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়নসহ মসজিদ, মাদ্রাসা, মক্তব, মন্দির ও বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের মাঠ ভরাটসহ ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম গ্রহন করা হয়।
৩. গ্রামীণ অবকাঠামো বিশেষ করে এলাকার ছোট ছোট কাাঁচা রাস্তা নির্মাণ ও রক্ষণাবেক্ষণের জন্য সরকারীভাবে কাবিখা প্রকল্পের আওতায় ২০১৩-২০১৪ অর্থ-বছরে মোট ৬৭,৫০,০০০.০০ টাকা ও ২০১৪-২০১৫ অর্থ-বছরে ৩০০ মেঃটন বরাদ্দকৃত চাল সমবিভাজনের ভিত্তিতে রামগতি ও কমলনগরের প্রতিটি ইউনিয়নে প্রদান করা হয়।
৪. রামগতিতে ২০টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ১টি মাদ্রাসা ও কমলনগরে ১৪টি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ১টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়, ২টি মাদ্রাসার নতুন ভবন নির্মাণের কাজ বাস্তবায়ন করা হয়।
৫. রামগতি উপজেলায় ২টি এবং কমলনগর উপজেলায় ২ টি বহুমুখী ঘূর্ণীঝড় আশ্রয় কেন্দ্র নির্মাণ করা হয়।
৬. রামগতি ও কমলনগরের চরাঞ্চলের বিশাল জনগোষ্ঠীর বিশুদ্ধ পানির ব্যবস্থা করা জন্য ইতিমধ্যে বিশেষ প্রকল্পের আওতায় রামগতি ও কমলনগরে ৫০টি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়েছে।
৭. রামগতিতে ভিজিএফ কার্ডধারীর সংখ্যা ৩০,০০০ এর অধিক হলেও ২০১৪ সালে মাত্র ৮৮০০জন জেলেকে ভিজিএফ বরাদ্দের আওতায় আনা হয়।
৮. রামগতি ও কমলনগরের প্রকৃত গৃহহারা ও নিঃস্ব পরিবারগুলোর মধ্যে রামগতিতে ৭০ বান্ডিল টিন, নগদ ২,১০,০০০ টাকা এবং কমলনগরে ৬০বান্ডিল টিন ও নগদ ১,৮০,০০০ টাকা বিতরণ করার ব্যবস্থা গ্রহণ করা হয়েছে।
৯. চাল উৎপাদনে অন্যন্য রের্কড স্থাপন করে দেশীয় চাহিদা মিটিয়ে ২৫০০০ মেঃটন চাল শ্রীলংকায় রপ্তানী করছেন।
১০. রামগতি উপজেলায় দপ্তরি-কাম প্রহরী পদে ১৮ জন, আনন্দ স্কুলে ৫৪ জন, প্রাইমারী শিক্ষক পদে ৮ জন, কমলনগর উপজেলায় দপ্তরি-কাম প্রহরী পদে ৮ জন, আনন্দ স্কুলে ১৩২ জন, প্রাইমারী শিক্ষক পদে ১ জনকে চাকুরীর ব্যবস্থা করা হয়েছে।
১১. পুলিশে নিয়োগ ৪১ জন। ২৩ জন রামগতি এবং ১৪ জন কমলনগর ।
আগ্রসী মেঘনার করাল গ্রাসে ভিটেমাটি হারিয়ে রামগতি-কমলনগরের মানুষগুলো যখন নিঃস্ব ও অসহায় সম্বলহীন অবস্থায় অন্যের পতিত জমিতে অথবা বেড়ীবাধের উপর কোন রকম বাঁচার আকুতি নিয়ে বসবাস করছেন, চোখে মুখে যখন শুধুই অন্ধকার আর অন্ধকার সেই মূহুর্তে রামগতি-কমলনগরবাসীর গর্বিত সন্তান দানবীর জনাব মোঃ আব্দুল্লাহ (আল মামুন) মেঘনার অব্যাহত ভাঙ্গন থেকে রক্ষা করার দৃঢ় ইস্পাত কঠিন সাহস নিয়ে নীজের অঙ্গীকার ব্যক্ত করলেন, সেই মুহুর্তে মেঘনার তান্ডবে ক্ষতবিক্ষত অসহায় মানুষগুলো পেল এক আলোর দিশা। ধুমকেতুর মতো আলোকচ্ছটা ছড়িয়ে সকলকে জানান দিল ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারীর জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রধান অঙ্গীকার নদী ভাঙ্গন থেকে রামগতি ও কমলনগর বাসীর ভিটেমাটি রক্ষা করা। সেই মোতাবেক সকল শ্রেণী পেশার মানুষের ঐক্যবদ্ধ সমর্থনে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জয়লাভ করে শপথ গ্রহনের পর থেকেই নিরলসভাবে পরিশ্রম করে দাপ্তরিক কাজকর্ম দেখভাল করতে শুরু করেন এবং এক পর্যায়ে মাননীয় সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের, মাননীয় পানি সম্পদ মন্ত্রী ও প্রতি মন্ত্রীর একান্ত সহযোগীতা ও সর্বোপরি বাংলাদেশের উন্নয়নের অগ্রদূত, দেশরত্ন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার অনুকম্পা ও মহানুভবতায় রামগতি ও কমলনগর উপজেলার মতির হাট থেকে বয়ার চর পর্যন্ত ৩৮ কি: মি: মেঘনা নদীর তীর সংরক্ষন প্রকল্পে ১৩৪৯ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমেদিত হয়। যার মধ্যে বিগত ০৫-০৮-২০১৪ইং তারিখ ১৯৮.০২ কোটি টাকার ব্যয় সম্বলিত নদীর তীর সংরক্ষন (১ম পর্যায়) শীর্ষক প্রকল্প একনেক কর্তৃক অনুমোদিত হয়। অনুমোদনের পর কাজটির যথাযথ মান নিয়ন্ত্রন বাজায় রাখার স্বার্থে কারো কোন ভাবনার তোয়াক্কা না করে বাংলাদেশ সেনাবহিনীর তত্ত্বাবধানে নদী বাঁধ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের জন্য মাননীয় সংসদ সদস্য নিরলস ভাবে কাজ করেন। ফলশ্রুতিতে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার ৫.৫০ কি: মি: নদী রক্ষা বাঁধের মধ্যে ৩.৫০ কি: মি: কাজ ইতিমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে। সঠিক মান বজায় রেখে কাজটি সম্পন্ন করার কারনে এবং সর্বোপরি আল্লাহর অশেষ রহমতে রামগতি উপজেলা সদর সহ ব্যাপক এলাকা নদী ভাঙ্গনের হাত হইতে রক্ষা পেয়েছে। বাকী ২.০০ কি: মি: নদী রক্ষা বাঁধের কাজ চলমান। এ দিকে রামগতি উপজেলার চর আলেকজান্ডাকে ভাঙ্গন হতে রক্ষা কল্পে অতিরিক্ত প্রায় ৪০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প অনুমোদিত হয়েছে এবং কাজ শ্রীঘ্রই শুরু হবে।
দ্বিতীয় পর্যায়ের প্রকল্প : মেঘনার নদীর ভাঙ্গন থেকে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার অবশিষ্ট এলাকাকে রক্ষাকল্পে প্রায় ১৩ কি: মি: নদী সংরক্ষন বাঁধ নির্মানের লক্ষ্যে প্রায় ৬০০ কোটি টাকার একটি প্রকল্প ডিপিপি ভূক্ত হওয়ার অপেক্ষায় রয়েছে। প্রকল্পটি ডিপিপি ভূক্ত করে পরিকল্পনা কমিশনের মাধ্যমে একনেক বৈঠকে উপস্থাপনের জন্য মাননীয় সাংসদ জোর প্রচেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। অপর দিকে একই বিষয়ের আলোকে ডেল্টা-২১০০ প্রকল্প নামে ৫৫০ কোটি টাকার অন্য একটি প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন আছে।
৯৩ কোটি টাকা ব্যয়ে পল্লীসড়ক নির্মান ও রক্ষানাবেক্ষনের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। এম.পিদের জন্য বরাদ্দের ২০ কোটি টাকার বিপরিতে ১৮ কোটি টাকার কাজ প্রায় শেষ হওয়ার পথে। এছাড়া উভয় উপজেলায় প্রায় ৩০ কি: মি: সড়কের কাজ চলমান আছে। আগামী ২ বছরে আরো প্রায় ৩৫কি: মি: সড়ক নির্মানের জন্য প্রস্তাব করা হয়েছে। এছাড়াও সকল রাস্তাগুলো ডিপিপি ভূক্ত করা হয়েছে।
যে জাতি যত বেশী শিক্ষিত, সেই জাতি ততবেশী উন্নত। এই মর্মবানীর ভিত্তিতে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার সকল স্তরের শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের উন্নয়ন তরান্বিত করার মানষে মাননীয় সংসদ সদস্য মহোদয় একান্ত চিত্তে কাজ করে যাচ্ছেন। যার ঐকান্তিক সহযোগীতায় রামগতি ও কমলনগর উপজেলার প্রায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠান কে উন্নয়নের আওতায় আনা হয়েছে।
প্রাইমারি স্কুল : সকলের জন্য শিক্ষা এই শ্লোগানে দীক্ষিত হয়ে মাননীয় সংসদ সদস্য প্রাথমিক স্তরের প্রতিষ্ঠান গুলোর উন্নয়নের লক্ষ্যে ব্যাপক কার্যক্রম গ্রহন করেন। এর মধ্যে রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় ২৩কোটি ৭০লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৩৫টি বিদ্যালয়ের ভবন নির্মান করা হয়েছে এবং উভয় উপজেলায় ১৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভবন ৭০লক্ষ টাকা ব্যয়ে মেরামত ও রক্ষনাবেক্ষন করা হয়। বর্তমানে ১৪টি বিদ্যালয়ের কাজ চলমান আছে এবং আগামী ২ বছরের মধ্যে আরো ৩১টি বিদ্যালয়ের ভবন নির্মান ও সম্প্রসারন করা হবে। অপর দিকে অবকাঠামোগত উন্নয়নের জন্য রামগতি ও কমলনগরে প্রায় ৪৫টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম ডিপিপি ভূক্ত করা হয়েছে। যাহা ২০১৯ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে উন্নয়নের আওতায় আনা হবে। উল্লেখ্য রামগতি উপজেলার চর গাজী ইউনিয়নে ১টি নতুন প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করা হয়েছে।
আনন্দ স্কুল : বর্তমান সরকারের অনুসৃত নীতি মোতাবেক সমাজের সুবিধা বঞ্চিত শিশুদের প্রাথমিক শিক্ষার আওতায় আনয়নের লক্ষে সারা দেশেরমত রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় যথাক্রমে ৪৮ ও ৯৬টি আনন্দ স্কুল কেন্দ্র চালু করা হয়। এ সব কেন্দ্রে শিশুদের পাঠদানে আকৃষ্ট করার জন্য প্রয়োজনীয় পোশাক বই পত্র প্রদান করা হয়।
মাধ্যমিক বিদ্যালয় : রামগতি ও কমলনগর উপজেলার প্রায় ১১ কোটি টাকা ব্যয়ে ৮টি মাধ্যমিক বিদ্যালয় ও ৪টি মাদ্রাসার নতুন একাডেমিক ভবন নির্মান কাজ করা হয়েছে। এছাড়া প্রায় ২১লক্ষ টাকা ব্যয়ে আইসিটি রিসোর্স সেন্টার নির্মানের কাজ করা হয়েছে। সরকারের অনুসৃত উন্নয়নের ধারাবাহিকতার আলোকে রামগতি ও কমলনগরের মাধ্যমিক স্কুল ও মাদ্রাসার নতুন ভবন নির্মান ও উর্ধ্বমূখী সম্প্রসারনের লক্ষে ২৬টি প্রতিষ্ঠানের নাম ইতিমধ্যে ডিপিপি ভূক্ত করা হয়েছে। বর্তমানে সরকারের অনুসৃত নীতি মোতাবেক উপজেলায় মাধ্যমিক স্তরে একটি করে স্কুল ও মাদ্রাসা সরকারী করনের লক্ষ্যে রামগতি উপজেলায় আলেকজান্ডার পাইলট হাই স্কুল ও কমলনগর উপজেলা হাজির হাট মিল্লাত একাডেমীর নাম মন্ত্রনালয়ে প্রেরণ করা হয়েছে।
মহাবিদ্যালয় : রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় প্রায় ৪কোটি টাকা ব্যয়ে রামগতি আহমদিয়া কলেজে একটি নতুন ভবন নির্মানসহ বিদ্যমান একাডেমিক ভবনের উর্ধ্বমূখী সম্প্রসারন কাজ করা হয়। কমলনগর উপজেলার মানুষের দীর্ঘদিনের দাবির প্রেক্ষিতে মাননীয় সংসদ সদস্য মহোদয় একান্তভাবে নীজ উদ্যোগে সরকারী করনের জন্য বিভিন্ন পর্যায়ে দেন দরবার করার কারনে ইতিমধ্যে হাজির হাট উপকূলীয় কলেজটিকে শিক্ষা মন্ত্রালয় সরকারী ঘোষনা করেন। উভয় উপজেলায় শিক্ষা প্রসারের লক্ষ্যে মাননীয় সংসদ সদস্যের একান্ত অনুপ্রেরনায় কমলনগর কলেজ ও তোয়াহা স্মৃতি মহিলা কলেজ নামে ২টি কলেজ প্রতিষ্ঠা করা হয়। এছাড়া ফজু মিয়ার হাট উচ্চ বিদ্যালয়টিকে মহাবিদ্যালয়ে রূপান্তরিত করা হয়।
বাস্তবায়িত ও ডিপিপি ভূক্ত শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এর তালিকা নিন্মে প্রদান করা হল
ক্র: | শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নাম | উপজেলা | মন্তব্য |
১. | বালুর চর উচ্চ বিদ্যালয় | রামগতি | একাডেমিক ভবন নির্মান |
২. | মালেক মোল্লা উচ্চ বিদ্যালয় | রামগতি | একাডেমিক ভবন নির্মান |
৩. | মতির হাট উচ্চ বিদ্যালয় | কমলনগর | একাডেমিক ভবন নির্মান |
৪. | চর মেহার আজিজিযা উচ্চ বিদ্যালয় | রামগতি | একাডেমিক ভবন নির্মান |
৫. | আলেকজান্ডার পাইলট উচ্চ বিদ্যালয় | রামগতি | একাডেমিক কাম সাইক্লোন সেন্টার নির্মান কাজ |
৬. | মাহমুদ বেগম উচ্চ বিদ্যালয় | রামগতি | একাডেমিক কাম সাইক্লোন সেন্টার নির্মান কাজ |
৭. | চর কালকিনি আদর্শ মাধ্যমিক উচ্চ বিদ্যালয় | কমলনগর | একাডেমিক ভবন নির্মান |
৮. | রাস্তার হাট হাজি এ. গফুর উচ্চ বিদ্যালয় | রামগতি | একাডেমিক ভবন নির্মান |
৯. | চর মার্টিন মুন্সীগঞ্জ সিনিয়র (আলিম মাদ্রাসা) | কমলনগর | একাডেমিক ভবন নির্মান |
১০. | চর বাদাম রাস্তারহাট মাজহারুল আলিম মাদ্রাসা | রামগতি | একাডেমিক ভবন নির্মান |
১১. | চর শামসুদ্দীন জাহেরিয়া ইসলামিয়া দাখিল মাদ্রাসা | কমলনগর | একাডেমিক ভবন নির্মান |
১২. | মাতাব্বরনগর দারুসুন্নাত আলিম মাদ্রাসা | কমলনগর | একাডেমিক ভবন নির্মান |
১৩. | রামগতি আহমেদিয়া কলেজে নতুন একাডেমিক ভবন নির্মান | রামগতি | একাডেমিক ভবন নির্মান উক্ত কলেজের বিদ্যামান একাডেমিক ভবনের উর্ধ্বমূখী সম্প্রসারণ |
কারিগরি শিক্ষা : বর্তমান সরকার কারিগরি শিক্ষা বিস্তারের লক্ষে প্রাথমিক ভাবে দেশে ৬ষ্ঠ শ্রেণী থেকে ১০ম শ্রেণী পর্যন্ত ১০০টি কারিগরি স্কুল প্রতিষ্ঠার যে সিদ্ধান্ত গ্রহন করেছেন তার মধ্যে লক্ষ্মীপুর জেলার একমাত্র একটি স্কুল যাহা রামগতি উপজেলার চর বাদাম ইউনিয়নে স্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে স্কুলটিকে কলেজে রূপান্তরিত করে প্রায় ২০ কোটি টাকার বিশাল পরিষর নিয়ে ক্যাম্পাস প্রতিষ্ঠা করার প্রকল্পটি প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয় নিয়ে বর্তমান সরকার প্রান্তিক পর্যায়ে এর সুফল পৌছে দেওয়ার লক্ষ্যে রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করেছেন এবং আরো ১০টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপনের জন্য প্রক্রিয়াধীন আছে।
২০১৪সালের ৫ই জানুয়ারী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জনাব মোঃ আবদুল্লাহ (আল মামুন) সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার পর গত ০৩ বছরে রামগতি ও কমলনগরের প্রত্যন্ত অঞ্চলে বিদ্যুৎ সংযোগ স্থাপন করে অনন্য নজির সৃষ্টি করেছেন।মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার উদ্যোগ “ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ” এই শ্লোগানে উভয় উপজেলায় ৭০% মানুষকে বিদ্যুতের আওতায় আনা হয়েছে। আগামী ২ বছরের প্রায় সকল মানুষ বিদ্যুৎ সংযোগের আওতায় আসবে এবং মলনগর উপজেলায় নতুন ০১টি ১০এমভিএ উপকেন্দ্র নির্মান করা হইবে।
দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই সরকারী ভাবে ২০১৩-১৪ অর্থ বছর থেকে শুরু করে ২০১৬-১৭ অর্থ বছর পর্যন্ত প্রাপ্ত চাল, গম ও নগদ অর্থের মাধ্যমে গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়নসহ মসজিদ, মাদ্রাসা, মক্তব, মন্দির ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের মাঠ ভরাটসহ ব্যাপক উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম গ্রহন করা হয়্ মাননীয় সংসদ সদস্য মহোদয়ের একান্ত আন্তরিকতা ও ইচ্ছায় টিআর ও কাবিখা প্রকল্পের আওতায় সরকারী নীতিমালার আলোকে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান ও ব্যক্তিগত পর্যায়ে বিদ্যুৎ বিহীন প্রতিটি এলাকা সৌর বিদ্যুৎতের মাধ্যমে আলোকিত করার পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়।
দারিদ্র বিমোচনে জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত ব্যাক্তিগত প্রকল্প হিসাবে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার প্রান্তিক জনগোষ্ঠিকে হাঁস, মুরগী, গবাদীপশু লালন পালনের মাধ্যমে সাবলম্বি হওয়ার জন্য প্রায় ৬ কোটি টাকার ক্ষুদ্র ঝণ বিতরন করা হয়েছে।
উভয় উপজেলায় ইতিমধ্যে ১৮৬ জন ভূমিহীনদের মাঝে খাস জমি বিতরন করা হয়েছে।
মুক্তিযুদ্ধের চেতনা পুনঃপ্রতিষ্ঠা এবং তা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মন্তরে প্রত্যেক জেলা উপজেলাসহ দেশের প্রত্যন্ত এলাকায় ছড়িয়ে দিতে রামগতি উপজেলার চর আলেকজান্ডার এ প্রায় ৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ৩ তলা ভবন ইতিমধ্যে নির্মান করা হয়েছে। কমলনগর উপজেলায় অনুরূপ একটি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স নির্মানের প্রকল্প প্রক্রিয়াধীন আছে।
আপনারা সবাই অবগত আছেন লক্ষ্মীপুরের আইন শৃঙ্খলা পরিষিইত ২০১৩-২০১৪ নির্বাচন পর্যন্ত। আবার পরবর্তীতে ২০১৫ সালে ৯৩ দিনের অবস্থা। এছাড়াও ১৯৭৫ সালের বঙ্গবন্ধুর শাহাদাত বরনের পর থেকে দীর্ঘ ২১ বৎসরের সরকার গুলোর আমল থেকে সন্ত্রাস, দূর্নীতি, ভূমিদস্যু, ডাকাত, জলদস্যু এর অভয়ারণ্য ছিল এই লক্ষ্মীপুর। যার মধ্যে রামগতি ও কমলনগর ছিল ভয়াবহ। সকল জায়গার সমাজের সকল অপরাধ জগতের লোকগুলি বিভিন্ন ভাবে রামগতি ও কমলনগরের জোট সরকার এর নেতারা লালন পালন করেছিল। সাধারন মানুষসহ সমাজের বৃত্তবান লোকগুলি ছিল জিম্মি।
মাননীয় প্রধান মন্ত্রী আপনার সরকারের দুর্নীতি ও অপরাধ দমন নীতির কারনে আজ রামগতি ও কমলনগর একটি অপরাধ মুক্ত এলাকায় পরিনত হয়েছে।
চিরায়ত বাংলার অনিন্দ্য-রূপ ও সৌন্দর্যকে ভিত্তি করে পর্যটন খাতের মাধ্যমে অর্থনৈতিক ভাবে দেশকে সমৃদ্ধ করার মানসে পর্যটন বহু মাত্রিকীকরণ ও উন্নত সেবা প্রদানের লক্ষ্য নিয়ে মেঘনা নদী বিধৌত রামগতি ও কমলনগর উপজেলার উপকূলবর্তী মেঘনা নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধ শীর্ষক প্রকল্প ঘিরে মাননীয় সংসদ সদস্য মোঃ আবদুল্লাহ একান্ত ব্যক্তিগত চিন্তা চেতনায় একটি পর্যটন কেন্দ্র গড়ে তোলার লক্ষ্য নিয়ে অবিরাম কাজ করে যাচ্ছেন। যার ধারাবাহিকতায় ইতিমধ্যে ইকো-ট্যুরিজম বিশেষজ্ঞ ডাঃ আবু সাইদের নেতৃত্বে ৩ সদস্যের একটি প্রতিনিধিদল এলাকা পরিদর্শন করেছেন এবং প্রকল্প বাস্তবায়নের নিমিত্তে প্রকল্প তৈরি সহ আনুষাঙ্গিক কাজকর্ম করে যাচ্ছেন।
২০০৮ সালের নির্বাচনী ইসতেহারে মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দিনবদলের সনদ হিসেবে রূপকল্প ২০২১ উপস্থাপনের পর থেকেই মূলত গ্রামীন যোগাযোগের বিদ্যুৎ উৎপাদন ও শিল্প সহায়ক অবকাঠামো নির্মানসহ শিক্ষার আধুনিকায়ন, কমিউনিটি ক্লিনিক পুরুজ্জীবন, গ্রামীন স্বাস্থ্য ব্যবস্থার মানোন্নয়নসহ আরো অনেক কর্মসূচী বাংলাদেশকে দ্রুত বদলে দিচ্ছে। এরই ধারাবাহিকতায় দীর্ঘ ৪০ বছর পর রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগ মনোনীত সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে উভয় উপজেলার রাস্তাঘাট, ব্রীজ ও কালভার্ট নির্মানে ব্যাপক ভূমিকা রাখেন।
সড়ক উন্নয়নের উপরই নির্ভর করে এলাকার সার্বিক উন্নয়ন। পল্লী সড়ক উন্নয়নে বর্তমান সরকার ব্যাপক বরাদ্দ প্রদান করে যাচ্ছেন। এর মধ্যে রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় প্রায় ৭৩ কোটি টাকা ব্যয়ে ১২০ কি: মি: পল্লীসড়ক নির্মান করা হয়েছে। বর্তমানে প্রায় ৩০ কি: মি: সড়কের কাজ চলমান আছে। আগামী ২ বছরে আরো প্রায় ৩৫কি: মি: সড়ক নির্মিত হবে।
সড়ক উন্নয়নকে টেকসই করতে হলে নিয়মিতভাবে সড়ক রক্ষানাবেক্ষন করা প্রয়োজন। টেকসই সড়ক প্রামীন অর্থনীতে চাঙ্গা করা এবং একটি গতিশীল সড়ক নেটওয়ার্ক গড়ে তোলে। একটি শক্তিশালী যোগাযোগ ব্যবস্থা গড়ে তোলার লক্ষে মাননীয় সাংসদ অদম্য গতিতে কাজ করে যাচ্ছেন। বর্তমান সময় পর্যন্ত রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় প্রায় ২০ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০২কি: মি: সড়ক রক্ষানাবেক্ষনের কাজ সম্পন্ন করা হয়েছে। অবশিষ্ট সড়ক মেরামত ও রক্ষানাবেক্ষনের কাজ চলমান। এর মধ্যে প্রয়োজনীয় উন্নয়ন ও রক্ষনাবেক্ষনের জন্য উভয় উপজেলায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ন তোরাবগঞ্জ জিসি-শান্তির হাট -হাজিগঞ্জ- বান্দের হাট চৌধুরী হাট-রামগতি বাজার পর্যন্ত সড়কটিও রয়েছে।
বর্তমান সরকারের উন্নয়নের ধারাবহিকতা রক্ষায় মাননীয় সংসদ সদস্যের অনুকূলে জননেত্রী শেখ হাসিনা সরকারের ঘোষিত অবকাঠামো উন্নয়নে ২০ কোটি টাকা বরাদ্দের বিপরীতে এ পর্যন্ত ১৪ কোটি ব্যয়ে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়ন ও মেরামতের কাজ প্রায় শেষ। অবশিষ্ট অর্থের কাজ প্রক্রিয়াধীন।
জনগনের দীর্ঘ দিনের দাবী ও চাওয়া পাওয়ার প্রেক্ষিতে মাননীয় সাংসদ মোঃ আবদুল্লাহ ( আল-মামুন) এর ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় সড়ক ও সেতু বিভাগের মাধ্যমে আলেকজান্ডার হইতে আজাদনগর পর্যন্ত রাস্তাটির মেরামত সম্পন্ন হয়েছে এবং এই রাস্তার উপরেই অবস্থিত চেউয়াখালী বেইলী ব্রীজটি অপসারণ করে প্রায় ১২ কোটি টাকা ব্যয়ে স্থায়ী পাকা ব্রীজ নির্মানের কাজ চলমান।
মাননীয় সংসদ সদস্য মোঃ আবদুল্লাহ (আল মামুন) এর বদান্যতায় রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় ৬ কোটি ৪০লক্ষ টাকা ব্যয়ে এ পর্যন্ত প্রায় ৪১ টি বড় ছোট সেতু/কালভার্ট নির্মান করা হয়েছে। যাহা জনজীবনে নতুন সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন করেছে। এছাড়া আরো ৫টি সেতু/কালভার্ট টেন্ডার প্রক্রিয়ায় আছে।
রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় বর্তমান সংসদ সদস্য দায়িত্ব গ্রহনের পর হইতে এ পর্যন্ত বিভিন্ন রাস্তাঘাট কালভার্ট, ব্রীজ উন্নয়ন ও রক্ষনাবেক্ষন এর নাম নিম্নে উল্লেখ করা হল :
ছক-১ (রামগতি) :
ক্র: |
প্রকল্পের/খাতের |
প্রকল্পের নাম |
প্রকল্প সংখ্যা |
চুক্তি মূল্য |
|
GNP-2 |
Improvement of Zamidarhat –Azadnagar Road at Ch. 9+200-10+260km under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
6705625.312 |
|
GNP-2 |
Improvement of Darbar Road at Ch. 1+600-2+600km under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
6682229.342 |
|
GNP-2 |
Improvement of Gosai Road at Ch. 1+500-2+700km under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
4573034.811 |
|
GNP-2 |
Improvement of Rasidia Road at Ch. 5+210-6+210km under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
4667001.530 |
|
GNP-2 |
Improvement of zamidarhat-Azadnogor Road at Ch. 10+260-11+060km under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
5360348.376 |
|
GNP-2 |
Construction of 2.00´2.00m Rcc Box Culvert of Hazi Amanullah Road over Bhulua Khal North side of Aman Ullah House under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
481735.938 |
|
GNP-2 |
Construction of 2.00´2.00m Rcc Box Culvert of Hazi Amanullah Road over Bhulua Khal North in front of Ismail Hazi House under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
479750.778 |
|
GNP-2 |
Construction of 2.00´2.00m Rcc Box Culvert of Hazi Ali Azzam Road Ch: 1.30Km North Side of Hazi Abul Kalam House under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
433259.598 |
|
GNP-2 |
Construction of 2.00´2.00m Rcc Box Culvert on Char Kolakopa Zaher Road Ch: 3.20Km West Side of Dubai House under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
433259.598 |
|
GNP-2 |
Construction of 2.00´2.00m Rcc Box Culvert on Afjal (Dorbesh Ali) Road. Ch: 2.80Km East Side of Mokter House under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
443591.897 |
|
GNP-2 |
Construction of 2.00´2.00m Rcc Box Culvert on Gazi-Laxmi-Afjal Sakha Road. Ch: 1.50Km over dhopa khal near the House of Abdul Wahed under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
445543.225 |
|
GNP-2 |
Construction of 2.00´2.00m Rcc Box Culvert on Gazi-Laxmi-Afjal Sakha Road. Ch: 3.40km over dhopa khal East Side of Afjal Sarder House under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
445543.225 |
|
GNP-2 |
Construction of 1.60´1.30m Rcc Box Culvert on Sakha Shoni Road. Ch: 2.80Km East Side of Abdul Wahed Mia House under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
257575.044 |
|
GNP-2 |
Construction of 2.00´2.00m Rcc Box Culvert on Char Kolakopa Zaher Road Ch: 4.60Km West side of Dteel Brige under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
433259.598 |
|
|
|
|
|
|
IRIDP-II |
Improvement of Ramgati-Chewakhali-Hosen Market-Shilkopa road Ch. 00-2060m & Cotructin of 2.0012.00m box Culvert at Ch: 1250m & Construction of 1 Nos Draim Culvert at Ch: 1460m Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
9097200.00 |
|
IRIDP-II |
Improvement of N. Islam (Jarirdona East Side) Road CH. 700.00-1700.00m |
01 |
4038450.00 |
|
IRIDP-II |
Improvement of Rashidia road Ch. 6750.00-7000.00m Ramgati Upazila, dist. Ladshmipur. |
01 |
1321450.00 |
|
IRIDP-II |
Improvement of Hazi Ahammadia Rod Ch. 1000.00-1250.00m ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur |
01 |
1009850.00 |
|
IRIDP-II |
Improvement of Char Meher Abdul Malek Road (Ramdoyal-bibirhat Road South Side) at Ch. 00.00-250.00m. Ramgati Upazila dist. Lakshmipur |
01 |
1009850.00 |
|
IRIDP-II |
Improvement of Darbar road at ch: 2600.00-2700.00 & 2900.00-3300.00m Ramgati upazila, Dist.Lakshmipur |
01 |
3281300.00 |
|
IRIDP-II |
Improvement of Hazi Mohsin Hawalader Road at Ch.00.00-1000.00m Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
4579000.00 |
|
IRIDP-II |
Improvement of Azhar Uddin Patwary Road at Ch. 00.00-400.00m Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
1563700.00 |
|
|
|
|
|
|
IRIDP-2 |
Improvement of Darbar Road |
|
6621783.00 |
|
IRIDP-2 |
Construction of 1No. 0.60m´0.60m Slab Culvert |
|
58739.00
|
|
IRIDP-2 |
Construction of 1No. 4.00m´2.30m Rcc Box Culvert |
|
1180770.00 |
|
IRIDP-2 |
Improvement of Killa Road |
|
5503225.00 |
|
IRIDP-2 |
Improvement Paschim Balur Char Road |
|
4537556 |
|
IRIDP-2 |
Improvement of Shilkopa Road |
|
7242671.00 |
|
IRIDP-2 |
Improvement of Pondith Road |
|
5638580.00 |
|
IRIDP-2 |
Improvement of Uttar Char Maher (Salek Haji+Mugbul Ahmed) Modha Darbar Road Ramdaial Part to garments) Road |
|
5587824.00 |
|
IRIDP-2 |
Improvement of S. Rahman Road |
|
5577871.00 |
|
IRIDP |
Improvement of Hazi ahmodia road Ch. 1+250-1+850km Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. DW-34 |
01 |
3457267.00 |
|
IRIDP |
Improvement of Malek (DC Malel) Road Ch. 0+250-1+000Km Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. DW-36 |
01 |
4321584.826 |
|
IRIDP |
Improvement of Rashidia road Ch. 4+700-5+210Km Ramgati Upazila, Dist, Lakshmipur. DW-33 |
01 |
6711106.040 |
|
IRIDP |
Improvement of Eshak Mia (Karim Box) Road Ch 0+000-0+500Km Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. DW-35 |
01 |
3069969.948 |
|
RTIP-II |
Periodic Maintenance of Ramgati-Chewakhali (Ch: 0+000-13+000km) Road at Ch.00-1560m under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur |
01 |
40137432.264 |
|
RTIP-II |
Improvement of Bangla bazar-Char Sekander-Sufirhat Road (Ch: 7+700-10+238)km under Ramgati Upazila, Dist. Lakshmipur. |
01 |
45479402.470 |
|
RTIP-II |
Improvement of Torabganj GC-Shantirhat-Hajiganj Bazar-Banderhat-Chowdhuryhat-Ramgati Bazar Road (Ch: 12+000-24+890)km |
01 |
174981288.853 |
|
RTIP-II |
Rehabilitation and Periodic Maintenance of Bangla Bazar-Char Sekander-Sufirhat Road (Ch; 0+000-7+700km |
01 |
22360384.703 |
|
Periodic Maintenance |
Periodic Maintenance of Zamidarhat-Azadnagar Road at Ch. 00-1560m |
01 |
3602501.93 |
|
Periodic Maintenance |
Periodic Maintenance of Zamidarhat-Azadnagar Road at Ch. 1560-4165m |
01 |
3749561.75 |
|
Periodic Maintenance |
Periodic Maintenance of Char Poragacha UP-Asrayon New Bazar Road Ch: 00-2400m |
01 |
2646993.03 |
|
Periodic Maintenance |
Periodic Maintenance of Chowdhuirhat-Kheyaghat Road Ch: 2500-5242m |
01 |
4252516.19 |
|
Periodic Maintenance |
Periodic Maintenance of Bibirhat-Ramdoyal connection Road Ch: 00-6300m |
01 |
7459471.60 |
|
Periodic Maintenance |
Periodic Maintenance of Torabganj GC –Shantirhat – Hajiganj Bazar – Banderhat –Chowdhuyhat-Rangati Bazar Road at Ch: 00-4590m |
01 |
7318556.69 |
|
Periodic Maintenance |
Periodic Maintenance of Torabganj GC-Shantirha-Hajiganj Bazar-Banderhat-Chowdhuryhat-Ramgati Bazar Road at Ch. 4590-9162m |
01 |
11730171.11 |
|
Periodic Maintenance |
Periodic Maintenance of Zamidarhat-Azadnogor Road (Ch: 4200-9100m) |
01 |
163513.00 |
|
Periodic Maintenance |
Periodic Maintenance of Torabganj GC – Shantirhat –Hajiganj Bazar – Banderhat – Chowdhuryhat-Ramgati Bazar Road at Ch. 00-3741m |
01 |
441778.00 |
|
Periodic Maintenance |
Periodic Maintenance of Torabganj GC – Shantirhat –Hajiganj Bazar – Banderhat – Chowdhuryhat-Ramgati Bazar Road at Ch. 3680-9162m |
01 |
446452.00 |
|
|
Total= |
|
442021528.7 |
ছক-২ (কমলনগর)
২০১৩-১৪ থেকে ২০১৫-১৬ অর্থবৎসরে লক্ষ্মীপুর জেলার কমলনগর উপজেলাধীন স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তরের বিভিন্ন প্রকল্পের মোট বরাদ্দের টাকার পরিমান :
ক্রমিকনং | প্রকল্পের নাম | কাজের নাম | কিলোমিটার | বরাদ্দের পরিমান ( টাকা) |
১. | আইআরআইডিপি | হাজির হাট - খায়ের হাট পাটওয়ারী হাট - লুধুয়া হাইস্কুল সড়ক । চেই: ৩৪৩৭মি:-৪৪৪০মি: | ১.০০৩ কিঃমিঃ | ৫৭,০৮,৫৫০.০০ |
২. | আইআরআইডিপি | চরজগবন্ধু - দশঘরিয়া কে হাট সড়ক। চেই: ০.০০মি:-১০০০মি: | ১.০০ কিঃমিঃ | ৪১,৯৩,৩০০.০০ |
৩. | আইআরআইডিপি | পাটওয়ারী হাট - হাজীর হাট – লুধুয়া সড়ক। চেই: ২৫০০মি:-২৭৫০মি: | ০.২৫০ কিঃমিঃ | ১০,০৬,০৫০.০০ |
৪. | আইআরআইডিপি | চর জাঙ্গালীয়া জ্ঐ) ভায়া আটিষ্ট কিল্লা জিপিএস সড়ক। চেই:০.০০মি:-১০০০মি: | ১.০০ কিঃমিঃ | ৪২,২৬,৫৫০.০০ |
৫. | আইআরআইডিপি | হাজির হাট পাটওয়ারী হাট সড়ক উন্নয়ন। চেই: ৯৯০মি:-২৩১৫মি: | ১.৩২৫ কিঃমিঃ | ৫২,৫৯,২০০.০০ |
৬. | আইআরআইডিপি | চর লরেঞ্চ আলী হায়দায় সড়ক উন্নয়ন। চেই: ০.০০মি:-১০০০মি: | ১.০০ কিঃমিঃ | ৪৪,৬৬,৯০০.০০ |
৭. | আইআরআইডিপি | চর বসু বাজার সড়ক উন্নয়ন । চেই: ০.০০মি:-১৪৫০মি: | ১.৪৫০ কিঃমিঃ | ৫৬,৯৪,৩০০.০০ |
৮. | আইআরআইডিপি | হাজী আয়ুব আলী সড়ক উন্নয়ন। চেই: ০.০০মি:-১০৩৫মি: | ১.০৩৫ কিঃমিঃ | ৪৫,০৭,৭৫০.০০ |
৯. | জঞওচ-২(মেরামত) | লরেঞ্চ খাসের হাট- আন্ডার চর সড়ক মেরামত।চেই: ০০মি:-৯০০০মি। | ৯.০০কিঃমিঃ | ৩,০০,৩৭,৭৬২.০০ |
১০. | জঞওচ-২ (উন্নয়ন) | ইসলাম গঞ্জ বাজার ভায়া করইতলা বাজার –- নাছির গঞ্জ বাজার সড়ক উন্নয়ন ।চেই: ৬২৯০মি:-৭১৯০মি: এন্ড ৯০১৮মিঃ-১০৭২৮মিঃ | ২.৬১০কিঃমিঃ | ১,৮৭,৮৩,২৫০.০০ |
১১. | পল্লী সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ ও কালভার্ট মেরামত প্রকল্প | হাজির হাট কাদেরপন্ডিতের হাট মতিরহাট সড়ক মেরামত (চেই: ০০মিঃ - ৫৩২৩মিঃ। | ৫.৩২৩কিঃমিঃ | ৭০,৫৯,৩৪৪.০০ |
১২. | পল্লী সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ ও কালভার্ট মেরামত প্রকল্প | তোরাবগঞ্জ জিসি মতিরহাট সড়ক মেরামত। (চেই: ২০০৫মিঃ - ৪৪০৫মিঃ।) | ২.০০৫কিঃমিঃ | ২৮,৭২,১৭৯.০০ |
১৩. | পল্লী সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ ও কালভার্ট মেরামত প্রকল্প | হাজির হাট খায়ের হাট পাটওয়ারীহাট লুধুয়া হাইস্কুল সড়ক মেরামত (চেই: ১২২০মিঃ - ৩৪৩৫মিঃ। | ২.২১৫কিঃমিঃ | ২৩,৮০,৮৮৬.০০ |
১৪. | পল্লী সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ ও কালভার্ট মেরামত প্রকল্প | তোরাবগঞ্জ জিসি শান্তিরহাট হাজিগঞ্জবাজার বান্ধেরহাট চৌধুরীহাট রামগতি বাজার সড়ক মেরামত ।(চেই: ০০মিঃ - ২০২৮মিঃ) | ২.০২৮কিঃমিঃ | ২৮,৩৬,১৫৭.০০ |
১৫. | উপজেলা উন্নয়ন (এডিপি ) | মোট প্রকল্পের সংখ্যা= ৮৯টি | - | ১,০৯,২৩,২৮২.০০ |
১৬. | নবসৃষ্ট নদী ভাঙ্গনে বিলীন উপজেলা সমূহেরকমপ্লেক্স ভবন নির্মাণ প্রকল্প | প্রশাসনিক ভবনের হল রুম নির্মাণ | ৮৯,২২,৫৬৮.০০ | |
১৭. | আইআরআইডিপি | চরজাঙ্গালীয়া মিয়া পাড়া সড়ক উন্নয়ন। চেই: ১২০০মি:-২২০০মি: | ১.০০ কিঃমিঃ | ২৩,০৫,৩৪৪.০০ |
১৮. | চরজাঙ্গালীয়া মিয়া পাড়া সড়ক উন্নয়ন। চেই: ২২০০মি:-৩২০০মি: | ১.০০ কিঃমিঃ | ২২,৪৯,৫৫৮.০০ | |
১৯. | RTIP-2(মেরামত ) | |||
২০. | GNP-2 | চর বসু সড়ক উন্নয়ন চেই: ১৪৫০মি:-২৫৪৭মি: | ১.০৯৭কিঃমিঃ | ৩৭,৬২,৮৬৯.০০ |
২১. | GNP-2 | ইসলামীয়া সড়ক চেই: ০০মি:-১৪২০মি: | ১.৪২০কিঃমিঃ | ৩৭,৭৭,৫৩৭.০০ |
২২. | পল্লী সড়ক রক্ষণাবেক্ষণ ও কালভার্ট মেরামত প্রকল্প | হাজির হাট মাতাব্বরনগর কাদির পন্ডিতেরহাট মুন্সিরহাট চর উভতি ভবানীগঞ্জ সড়ক মেরামত। (চেই: ৮৭৫২মিঃ -১৩১৯৭মিঃ) | ৪.৪৪৫কিঃমিঃ | ৬৯,৮৮,৭১৯.০০ |
২৩. | ঐ | তোরাবগঞ্জ জিসি শান্তিরহাট হাজিগঞ্জবাজার বান্ধেরহাট চৌধুরীহাট রামগতি বাজার সড়ক মেরামত ।(চেই: ১২৭৮০মিঃ - ১৬০০০মিঃ। | ৩.২২০কিঃমিঃ | ৫৫,১২,১২২.০০ |
২৪. | ঐ | করুনা নগর ফজুমিয়ার হাট ( ভায়া লরেঞ্চ বাজার )সড়ক মেরামত (চেই: ০০মিঃ - ৩৭২০মিঃ) | ৩.৭২০কিঃমিঃ | ৬৮,৬৭,৫০৪.০০ |
২৫. | উপজেলা উন্নয়ন (এডিপি ) | মোট প্রকল্পের সংখ্যা= ৩৯টি | - | ১,১১,১১,২৭২.০০ |
বর্তমান মাননীয় সংসদ দায়িত্ব গ্রহনের পরে বিভিন্ন গ্রামীন অবকাঠামো বাস্তবায়নের লক্ষ্যে রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় প্রায় ৩.৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ২১০টি ছোট বড় প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
পল্লী অবকাঠামো উন্নয়নে সিসিএপির মধ্যমে রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় প্রায় ২ কোটি ৭৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ছোট বড় ৬৫ টি প্রকল্প বাস্তবায়ন করা হয়েছে।
মেঘনার উপকূলবর্তী রামগতি ও কমলনগর উপজেলার জনসাধারনকে ঝড় জলোচ্ছাস থেকে রক্ষা কল্পে উভয় উপজেলায় প্রায় ৬০ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৭টি বহুমূখী ঘুর্নীঝড় আশ্রয়কেন্দ্র নির্মান করা প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে এর মধ্যে ১১টি প্রকল্প ইতিমধ্যে বাস্তবায়িত হয়েছে অবশিষ্ট ১৬টি বহুমূখী ঘুর্নিঝড় আশ্রয় কেন্দ্রের টেন্ডার প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
দূর্যোগ দূর্ঘটনায় জীবন ও সম্পদ রক্ষার মাধ্যমে নিরাপদ বাংলাদেশ গড়ে তোলা এ শ্লোগানকে সামনে রেখে বাংলাদেশ ফায়ার সার্ভিস সিভিল ডিফেন্স অধিদপ্তরের আওতায় প্রায় ৩কোটি ব্যয়ে একটি অত্যাধুনিক ফায়ার সার্ভিস স্টেশন নির্মান করা হয়েছে।
দূর্গম চরাঞ্চলের হানাহানি মারামারি রোধ কল্পে এবং জনগনের জানমাল রক্ষায় মাননীয় সংসদ সদস্য একান্ত চেষ্টায় রামগতি উপজেলার বয়ার চর ও চর আবদুল্লার পুলিশ ক্যাম্প ২টি কে আইসি ক্যাম্পে রূপান্তরিত করার প্রচেষ্টা প্রক্রিয়াধীন আছে। চর বসুতেও অনূরূপ একটি পুলিশ তদন্ত কেন্দ্র স্থাপনের চেষ্টা করা হচ্ছে।
বর্তমান সরকারের অনুসৃত নীতি মোতাবেক সবার জন্য সুপেয় পানি ও স্যানিটেশন ব্যবস্থার প্রভুত উন্নয়ন সাধনের অংশ হিসেবে রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় স্বাস্থ্য প্রকৌশল অধিদপ্তর কর্তৃক বিভিন্ন উন্নয়ন মূলক কার্যক্রম গ্রহন করা হয়। এর মধ্যে বিভিন্ন প্রকল্পের মাধ্যমে রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় ৬ কোটি ১৩ লক্ষ ৭৮ হাজার টাকা ব্যয়ে ৭১৬ টি গভীর নলকূপ স্থাপন করা হয়।
ক. ওয়াস ব্লক - স্যানিটেশন ব্যবস্থার উন্নয়নে রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় ১৩৬টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৮কোটি ৪১লক্ষ টাকা ব্যয়ে ওয়াশব্লক নির্মান করা হয়।
খ. ওয়াস ব্লকে সোলার প্যানেল স্থাপন- ওয়াস ব্লকগুলোকে ব্যবহার উপযোগী করার লক্ষ্যে উভয় উপজেলার ৯৭টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৪ কোটি ৯১ লক্ষ টাকা ব্যয়ে সোলার প্যানেল স্থাপন করা হয়।
গ. রিং স্ল্যাব বিতরন -স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত কল্পে রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় ২৫ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৫৫০ সেট রিং স্ল্যাব বিতরন করা হয়।
রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় ধমীয় প্রতিষ্ঠান গুলোকে প্রয়োজনীয় মেরামত সংস্কার ও পূনর্বাসনের জন্য টি আর কর্মসূচির আওতায় মোট ৩০০টি মসজিদ ও ১২টি মন্দিরকে বরাদ্দ প্রদান করা হয়েছ এবং এ পর্যন্ত সরকার থেকে প্রাপ্ত ২,৪০,০০০*৩ = ৭ লক্ষ ২০ হাজার টাকা সমভাবে উভয় উপজেলার বিভিন্ন মসজিদ ও মন্দিরে বন্টন করা হয়েছে। অপরদিকে উভয় উপজেলার বিভিন্ন মসজিদের উন্নয়নের জন্য ২ কোটি টাকার একটি প্রকল্প প্রকৌশল অধিদপ্তরে প্রক্রিয়াধীন আছে। এছাড়া উভয় উপজেলার একটি মডেল মসজিদ কমপ্লেক্স নির্মান করার পরিকল্পনা গ্রহন করা হয়েছে।
বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ থেকে মাননীয় সংসদ সদস্যদের একান্ত ব্যক্তিগত তহবিল থেকে প্রাপ্ত প্রায় ১৪ লক্ষ টাকা রামগতি ও কমলনগর উপজেলার দরিদ্র ও অসহায় মানুষের মধ্যে বিতরন করা হয়েছে এবং ভবিষ্যতে বিতরন করা হবে।
অসহায় অচ্ছল ও নিঃস্ব বীর মুক্তিযোদ্ধাদের আবাসন সমস্যা সমাধানের লক্ষ্যে বর্তমান সরকার বিশেষ প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। এর অংশ হিসেবে রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ৫০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ৫টি বাসগৃহ নির্মান করা হচ্ছে।
আধুনিক প্রযুক্তিভিত্তিক সেবা প্রদানের লক্ষ্যে বর্তমান সরকারের অনুসৃত নীতি মোতাবেক নতুন আঙ্গিকে ইউনিয়ন পরিষদ ভবন নির্মানের আলোকে রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় প্রায় ১.৫ কোটি টাকা ব্যয়ে চর পেড়াগাছা ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স নির্মান করা হয়েছে। এছাড়া আগামী দু’বছরে আরো ৪-৫টি ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স নির্মান করা হবে।
রামগতি ও কমলনগর উপজেলা ২টির মধ্যে রামগতি উপজেলা ভবনটি পুরাতন হওয়ার কারণে মাননীয় সংসদ সদস্য আবদুল্লাহ (আল মামুন) একটি আধুনিক নির্মান শৈলীর আদলে উপজেলা ভবন নির্মানের লক্ষ্যে নিষ্ঠার সাথে সংশ্লিষ্ঠ মন্ত্রণালয়ে দেনদরবার করার কারণে খুব শীঘ্রই প্রায় ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর রামগতি উপজেলা ভবন নির্মান কাজ প্রক্রিয়াধীন।
রামগতি পৌরসভাটি ২০০০ সলে প্রতিষ্ঠিত হলেও অদ্যাবদি কোন ভবন নির্মিত না হওয়ায় পৌর বাসির সেবা প্রদানে বেশ কষ্ট পোহাতে হচ্ছে। আর তাই বর্তমান সংসদ সদস্য একটি বহুতল বিশিষ্ট পৌর ভবন নির্মানের লক্ষ্যে কাজ করে যাচ্ছন। বর্তমানে পৌরভবন নির্মানের প্রকল্পটি এলজিইডি’তে প্রক্রিয়াধীন আছে।
মেঘনার প্রবল তান্ডবে ক্ষতবিক্ষত রামগতি ও কমলনগর উপজেলার নদীভাঙ্গা ছিন্নমূল মানুষের সংখ্যা দিন দিন বেড়েই চলেছে। তাই এই সকল ছিন্নমূল ও আশ্রয়হীন মানুষেদের সামান্য আশ্রয়ের জন্য মাননীয় সংসদ সদস্য মোঃ আবদুল্লাহ (আল মামুন) এর চেষ্টায় ৫নং চর আবদুল্লাহ ইউনিয়নে ২টি প্রকল্প ইতিমধ্যে বাস্তবায়িত হচ্ছে এবং চর আবদুল্লাহ ইউনিয়নে আরো ১০টি আশ্রয়ন প্রকল্প বাস্তবায়নের জন্য মাননীয় প্রধান মন্ত্রীর দপ্তরে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
গরীবের একমাত্র অবলম্বন মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার একান্ত ব্যক্তিগত উদ্যোগে সারাদেশে ৫০ হাজার বাস্তুহারাকে আবাসন প্রকল্পের আওতায় আনয়নের লক্ষ্যে সারাদেশের মোট ৮টি পশ্চাৎপদ উপজেলার মধ্যে রামগতি ও কমলনগর উপজেলাকে পশ্চাৎপদ উপজেলা প্রকল্পে অন্তর্ভূক্ত করা হয়। ফলে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার নদী ভাঙ্গা বাস্তুহারা দুঃখী জনসাধারনকে আশ্রয় দেওয়ার নিমিত্তে ৫০০০ পরিবারকে গৃহনির্মান প্রকল্পের আওতায় আনা হবে। ইতিমধ্যে ১০০ পরিবারের জন্য গৃহ নির্মান শুরু হয়ে গিয়েছে।
পশ্চাৎপদ এলাকার গরীব দুঃখী জনসাধারনের জন্য সরকারে অনুসৃত নীতি মোতাবেক ৩নং চর পোড়াগাছা ইউনিয়নে ৩০০০ পরিবারের বসবাসের উপযোগী একটি গুচ্ছা গ্রাম প্রতিষ্ঠার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে। যা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
রামগতি ও কমলনগর উপজেলার নদীভাঙ্গা অসহায় ও গরীব জনসাধারনের সাস্থ্য সেবা নিশ্চিত কল্পে রামগতি উপজেলায় আধুনিক প্রযুক্তি নির্ভর ৩০ শয্য বিশিষ্ট একটি নতুন হাসপাতাল নির্মানের প্রকল্প বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন আছে।
বর্তমান সরকার সারাদেশে বিদ্যমান “মুজিব কিল্লা” উন্নয়নের লক্ষ্যে ব্যাপক কার্যক্রম হাতে নিয়েছে। এরই অংশ হিসেবে স্বাধীনতার পরবর্তী সময়ে বাংলাদেশের প্রতিষ্ঠাতা জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের রামগতি উপজেলায় প্রথম আগমনের স্থান হিসেবে চর পোড়াগাছা ইউনিয়নে অবস্থিত মুজিব কিল্লার (শেখের কিল্লা) উন্নয়নে বিশেষ প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে। যাহাতে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্মৃতি বিজড়িত এই স্থানটি ইতিহাসের পাতায় স্বর্ণাক্ষরে লিপিবদ্ধ থাকে।
পড়াশুনার পাশাপাশি এলাকার তরুন যুবকদের ক্রীড়া ক্ষেত্রে সরকারের অনুসৃত নীতি মোতাবেক উভয় উপজেলায় ১টি করে মিনি স্টেডিয়াম প্রতিষ্ঠা করার কার্যক্রম প্রক্রিয়াধীন আছে।
রামগতি ও কমলনগর উপজেলা মেঘনা উপকূলবর্তী হওয়ায় এবং মেঘনার অব্যাহত ভাঙ্গনে ঘূর্নিঝড়, জলোচ্ছাস ও সমুদ্রের/নদীর পানি সমতল বৃদ্ধিসহ নদীতে নিয়মিত জোয়ার ভাটার প্রভাবে এবং প্রচন্ড ঢেউয়ের আঘাতে উপকূলীয় বন্যা নিয়ন্ত্রন বাঁধ ব্যাপক ভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ায় মাননীয় সংসদ সদস্য পায় ৫ কোটি টাকার একটি প্রকল্প হাতে নিয়েছেন। অন্যদিকে জলবায়ু পরিবর্তনজনিত সমস্যা মোকাবেলায় রামগতি ও কমলনগর উপজেলায় ৫.৫০ কোটি টাকা ব্যয়ে অন্য একটি সংশ্লিষ্ট মন্ত্রণালয়ে প্রক্রিয়াধীন আছে।
অপর দিকে একই বিষয় বস্তুর আলোকে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার নদীভাঙ্গা মানুষগুলোর জনসাধারনের জানমাল আবাদি জমিজমা বন্যা জলোচ্ছাস ও লবনাক্ততার কবল হতে রক্ষাকল্পে অবশিষ্ট অংশে উপকূলীয় বাঁধ নির্মানের লক্ষ্যে ২টি প্রকল্প হাতে নেওয়া হয়েছে।
ভূলুয়া খালটি পলি দ্বারা ভরাট হয়ে যাওয়ায় বর্ষা কালে বিশাল এলাকা জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হয় ও কৃষকের শতশত একর জমি অনাবাদী অবস্থায় পড়ে থাকে। তাই এ অবস্থা থেকে উত্তরণের জন্য মাননীয় সংসদ সদস্য নিজ উদ্যোগে খালটি খনন করার জন্য একটি প্রকল্প অনুমোদনের জন্য চেষ্টা করেন। ফলশ্রুতিতে প্রায় ৬ কোটি টাকায় খালটি খনন করার জন্য একটি প্রকল্প অনুমোদনের অপেক্ষায় রয়েছে। এতে করে খালটিকে প্রবাহমান করে দিতে পারলে সেচ প্রকল্পের মাধ্যমে অধিক ফসল ফলানোর বিশেষ প্রকল্প অনায়াসেই গ্রহন করা যাবে এবং জনগনের সুবিধার্থে দুই পার্শ¦ দিয়ে দুটি রাস্তা নির্মান করা হবে।
অপর দিকে ১৯৮৯-৯৯ অর্থ বছরে রামগতি ও কমলনগর উপজেলার জলাবদ্ধতা নিরসনের জন্য ভূলূয়া নদী (বাগগার দোনা নদী) পুন:খনন প্রকল্প নামে যে (বড় আকারের রেগুলেটর নির্মানসহ প্রায় ২৫কি: মি: খাল খনন) প্রকল্পটি চালু হয়ে মাত্র ২৮.৮০% কাজ সমাপ্তির পর প্রকল্প অবশিষ্ট কাজ কোন অজ্ঞাত কারণে অদ্যবদি পর্যন্ত বাস্তবায়িত হয় নাই। তাই এলাকার সামাজিক অর্থনৈতিক অবস্থা বিবেচনা করে উপকূল বাসীর দূর্ভোগ লাঘবের জন্য অসমাপ্ত ভূলূয়া নদী পুনঃখনন প্রকল্পটি পুনরায় বাস্তবায়নের জন্য মাননীয় সাংসদ নিজ উদ্যোগে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়ে চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।
খাদ্য স্বয়ং সম্পূর্নতা অর্জন ও টেকসই কৃষি উন্নয়নের জন্য সরকারের অগ্রগন্য নীতির আলোকে মাননীয় সংসদ সদস্য আবদুল্লা আল মামুন অধিক ফসল ফলনের লক্ষ্যে রামগতি ও কমলনগর উপজেলাকে সেচ প্রকল্পের আওতায় আনার এক মহা পরিকল্পনা গ্রহন করেছেন। যাহা সংশ্লিষ্ট মন্ত্রনালয়ে প্রক্রিয়াধীন আছে।
সংসদ সদস্য নির্বাচিত হওয়ার অনেক পূর্ব থেকেই ব্যক্তিগত উদ্যোগে মাননীয় সংসদ সদস্য রামগতি কমলনগর উপজেলার নদী ভাঙ্গা দরিদ্র অসহায় জনগনের সহযোগীতা প্রদান করে আসছেন। এর মধ্যে নদী ভাঙ্গা মানুষের পূনর্বাসন এর লক্ষ্যে কলোনি নির্মান, গরীব ছাত্র-ছাত্রীদের মাঝে নগদ অর্থ প্রদান, গরীব ও অসহায় মানুষের চিকিৎসার ক্ষেত্রে সাহায্য প্রদান, বস্ত্র বিতরন, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, মাদ্রাসা ও মসজিদ উন্নয়নে নগদ অর্থ প্রদানসহ গরীব ও অসহায় মানুষের পূনর্বাসনের বিভিন্ন কার্যক্রম করে আসছেন।
বিসমিল্লাহির রহমানির রাহিম
সম্মানিত সভাপতি, আজকের এই ঐতিহাসিক জনসভার মাননীয় প্রধান অতিথি, ১৬ কোটি মানুষের আস্থা ও বিশ্বাসের প্রতিক, হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানের সুযোগ্য উত্তরসূরী, গণতন্ত্রের মানষকন্যা, সফল রাষ্ট্র নায়ক, বাংলাদেশ আওয়ামীলীগের সম্মানিত সভাপতি ও তিন তিনবারের নির্বাচিত মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা, উপস্থিত আছেন, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সম্মানিত সাধারন সম্পাদক, মাননীয় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রী জনাব ওবায়দুল কাদের, মাননীয় মন্ত্রী বর্গ, মাননীয় সংসদ সদস্য বৃন্দ, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সম্মানিত নেতৃবৃন্দ, সহযোগী সংগঠনের নেতৃবৃন্দ, মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সফরসঙ্গী, প্রশাসনের কর্মকর্তাবৃন্দ, আমন্ত্রীত অতিথীবৃন্দ, সাংবাদিকবৃন্দ, আজকের জনসভায় আগত ভাই ও বোনেরা আসসালামু আলাইকুম।
বক্তব্যের শুরুতে আমি শ্রদ্ধার সাথে স্মরণ করছি সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙ্গালী, যার জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতোনা, জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মজিবুর রহমানকে । স্মরন করছি ৭১ এর স্বাধীনতা বিরোধী আন্তর্জাতিক ও দেশীয় চক্রান্তকারীদের ষড়যন্ত্রের শিকার ১৫ই আগষ্টে জাতির জনক ও বঙ্গমাতা বেগম ফজিলাতুন নেতা মুজিবসহ সকল শহীদদেরকে। স্মরন করছি জাতীয় চার নেতাসহ ৩০ লক্ষ শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের কে, স্মরন করছি ২৫শে ই মার্চ কালো রাত্রে পাকিস্থানী বর্বরতার কারনে নিহত শহীদের। স্বরণ করছি জামাত-বিএনপি জোটের ক্ষমতালিপ্সু, আগুনসন্ত্রাসী, জঙ্গিবাদ নেত্রী বেগম খালেদা জিয়ার নির্দেশে আগুন ও পেট্রোল বোমায় পুলিশ, বিজিপিসহ বিভিন্ন পর্যায়ের নিহত সাধারন জনগনকে।
আজ অগ্নিঝড়া মার্চ মাস। এই মাসে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু ঐতিহাসিক ৭ই মার্চে মার্চের ভাষনে স্বাধীনতার ঘোষনা দেন আবার এই মাসেই জাতির জনকের জন্ম হয়েছিল, বিধায় এই মাস আমাদের কাছে অত্যন্ত আনন্দের ও গর্বের। অপর দিকে ২৫শে মার্চ কালো রাত্রি বাঙালী জাতির জীবনে এক কাল অধ্যায়। আবার ২৬ মার্চ বঙ্গবন্ধু স্বাধীনতা ঘোষনা করায় এই মাসটি হয়ে ওঠে বাঙ্গালী জাতির জীবনে গৌরবময়।
আমি কৃতজ্ঞতা ও ধন্যবাদ জানাচ্ছি, মাননীয় প্রধান মন্ত্রী’কে যিনি শতব্যস্ততার মাঝেও লক্ষ্মীপুরের মানুষকে ভালবেসে আজ লক্ষ্মীপুরে এসেছেন। তাই আজ লক্ষ্মীপুর বাসী আপনার কাছে কৃতজ্ঞ, ঋণী ও আনন্দে উদ্ভেলিত।
আমি আবারও কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের সভাপতি, বঙ্গকন্য মাননীয় প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনাকে যিনি আমাকে ২০১৪ সালের ৫ই জানুয়ারী নির্বাচনে মনোনয়ন দিয়ে সংসদ সদস্য হওয়ার সুযোগ করে দিয়েছেন। কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি আমার নির্বাচনী এলাকা রামগতি ও কমলনগর উপজেলার সর্বস্তরের জনসাধারনকে যারা মাননীয় প্রধান মন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়নের ধারাবাহিকতায় আকৃষ্ট হয়ে আমাকে তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে সংসদ সদস্য নির্বাচিত করেছেন। মাননীয় প্রধান মন্ত্রী দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকেই সুনিপুন কর্মদক্ষতায়, দেশের সর্বত্রই উন্নয়নের ছোঁয়া লেগেছে। তারই ধারাবাহিকতায় আমার নির্বাচনী এলাকা রামগতি ও কমলনগর উপজেলাও বাদ পড়েনি। সর্ব ক্ষেত্রে চলছে উন্নয়নের মহোৎসব।
যোগাযোগ এর ঠিকানা